Incorrect Paths to assets - css and js -------------------------------------- The issue is on localhost. I did not created custom virtual host. However using {{asset('path')}} location seems to work everywhere. Laravel 5.3 - Clear config cache in shared hosting --------------------------------------------------- config:clear command just deletes bootstrap/cache/config.php file, so just delete this file manually.
Month: March 2018
জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলো চিন্তা করা উচিত
‘আরে শোন, তুই জানিস না। মেয়েটা দেখতে এত্তো সুন্দরী যে, ওর দিকে অপলক তাকিয়ে থেকে আমি আমার জীবন পার করে দিতে পারবো।’
জীবনে যেসব বন্ধুদের কাছে এরকম মধুমাখা, আতিশয্যে ভরা, অতি মাত্রায় আবেগী কথাবার্তা শুনেছি, তাদেরকে বলেছি- কারো সুন্দর কন্ঠই যদি তোর জীবনের সবকিছু হয়, তাহলে এক কাজ কর, কাস্টমার কেয়ার কিংবা এফ.এম রেডিও তে যারা জব করে, সেরকম কোন মেয়েকেই বিয়ে কর। বেশি কিছু তো আর চাওয়া নেই তোর। খালি মধুর কন্ঠ হলেই হয়।
দ্বিতীয়জনকে বলেছিলাম- চেহারার সৌন্দর্যই যদি তোর কাছে সব হয়, তাহলে ফ্যাশন শো করে বেড়ায় এরকম কাউকে বিয়ে করে ফেল। ব্যস! চেহারা দেখতে দেখতে ঘুমিয়ে যাবি, আবার ঘুম থেকে উঠেই চেহারা দেখতে বসে যাবি। আর তো কিছু চাই না।
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখলাম, যারাই ‘জোশ কন্ঠ’ আর ‘চাঁদের মতো দেখতে’ ক্রাইটেরিয়া প্রাধান্য দিয়ে বিয়ে করেছে, বিয়ের কিছুদিন পর তাদের সেই জোশ কন্ঠ ‘কর্কশ কন্ঠে’ এবং চাঁদমুখ ‘পেঁচামুখে’ পরিণত হতে খুব বেশিদিন লাগে না। এর কারণ কী? এর কারণ হলো আবেগ। আর আবেগ সর্বদা ক্ষণস্থায়ী। মোহ কেটে গেলে মনে হবে সব বিস্বাদ।
যারা বিয়ের আগে ‘প্রেম-ভালোবাসায়’ বিশ্বাসী, তারা তাদের প্রিয়তমার সেজেগুঁজে, খোপায় ফুল দেওয়া রূপটাই দেখে। সকালে ঘুম থেকে জাগার পরে তার পেত্নীর (কেউ আঘাত পেলে দুঃখিত) মতো রূপটা বিয়ের আগে দেখার তো বেচারার সৌভাগ্য হয় না। আবার, সেই প্রিয়তমারা তাদের প্রিয়তমদের জিন্স, শার্ট আর সানগ্লাসে মোড়ানো অবয়বের সাথেই পরিচিত। নিজের রুমটাকে গোয়ালঘর বানিয়ে রাখার অভ্যাসটা তো এরা দেখে বিয়ের পরেই। সুতরাং, বিয়ের পর যখন মোহ কেটে যায়, তখন আফসোস করে বলে,- ‘কি এক জাহানাম্মের ডিব্বায় আইসা পড়লাম রে….’
যারা এসব অবৈধ সম্পর্কের ধার ধারেনা, সুন্নাহ মেনে বিয়ে করে, তাদের কাছে তাদের প্রিয়তম বা প্রিয়তমার দুই রূপটাই নতুন। তাই কারো মধ্যে কোনরকম আফসোস কাজ করেনা। এখানে মোহ কেটে যাবার পরেও বাড়তি একটা জিনিস থেকে যায়। সেটা হলো- ভালোবাসা।
কাউকে বিয়ে করার জন্য তার মধ্যে দ্বীন দেখাটা অবশ্যই ফরজ। কিন্তু, শুধুমাত্র ‘দ্বীন’ দেখেই কাউকে হুট করে বিয়ে করে বসাটা আমার মতে ঠিক নয়। জীবনসঙ্গী নির্বাচনে দ্বীনের পরে আরো বেশকিছু জিনিস দেখতে হবে। এরমধ্যে যেটা সবার আগে সেটা হলো- সাইকোলজি। এই সাইকোলজি এমন একটা জিনিস, যেটার কম্বিনেশন না হলে পুরো বৈবাহিক জীবনে পস্তাতে হবে।
যায়েদ (রাঃ) এবং জয়নব (রাঃ) এর মধ্যকার বিয়ের কথাই চিন্তা করুন। তাদের মধ্যে কী দ্বীনদারির কোন অভাব ছিলো? তবুও কেনো তাদের ডিভোর্স হয়?
এরকম ইমম্যাচিউর (বয়সের দিক থেকে) প্র্যাকটিসিং আপুরা হুটহাট বিয়ের ডিসিশন নিয়ে ফেলেন। আগ-পিছ কিছু ভাবেন না। ফলাফল হয় কী, বিয়ের পরে এসে দেখে স্বামীর পরিবার, চারপাশের পরিবেশ, আর্থিক অবস্থার সাথে উনি মানিয়ে নিতে পারছেন না, অথবা মানিয়ে নিতে হিমশিম খাচ্ছেন। এক্ষেত্রে ধৈর্য্য ধরতে পারলে তো আলহামদুলিল্লাহ্, কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে নতুন নতুন দ্বীন প্র্যাকটিস করা আপুরা এই ধাক্কাটা সামলে উঠতে পারেন না। ফলে, ভুল বুঝেন নিজের স্বামীকে। একটা পর্যায়ে গিয়ে ডিভোর্স চান। ফলাফল- দু দু’টো জীবন হতাশার মধ্যে ডুবে যাওয়া।
নতুন নতুন দ্বীনে আসা ভাইয়া এবং আপুদের বলবো, বিয়ের ক্ষেত্রে সময় নিন। চিন্তা করুন। নিজেকে প্রশ্ন করুন- আপনি যে পরিবেশে যাচ্ছেন, তার সাথে সমস্ত অবস্থায়, সমস্ত প্রতিকূলতায় মানিয়ে নিতে পারবেন কী? সবর করতে পারবেন কী? আপনি যে পারবেন, তা কি নিছক আপনার মুখের কথা না অন্তরের বিশ্বাস? আপনি আবার অন্য কারো জীবনকে ‘অনিশ্চিত’ গন্তব্যে ঠেলে দিচ্ছেন না তো?
Laravel Documentation
Installing Laravel
Laravel utilizes Composer to manage its dependencies. So, before using Laravel, make sure you have Composer installed on your machine.
php composer.phar create-project --prefer-dist laravel/laravel portfolio "5.5.*"
Start Local Development Server:
cd DirectoryName php artisan serve
This command will start a development server at http://localhost:8000:
Artisan
artisan is a command line interface that means artisan have a lots of command.
Artisan list
cd DirectoryName php artisan
blade.php
blade is a laravel default template engine. You can use special syntax.
Create Controller and Routes
Command in your terminal:
cd DirectoryName php artisan make:controller ControllerName
index, create, store, show, update, edit, delete
cd DirectoryName php artisan make:controller SongsController --resource
Routing list
routes > web.php
Route::get('about','HomeController@about'); Route::resource('songs','SongsController'); cd DirectoryName php artisan route:list
Create db table
cd DirectoryName php artisan make:migration create_galleries_table --create=galleries php artisan migrate
Tinker
cd DirectoryName php artisan tinker DB::table('songs')->insert(['title'=>'Bangladesh','artist'=>'James','created_at'=>new DateTime,'updated_at'=>new DateTime]); DB::table('songs')->get(); DB::table('songs')->where('id',2)->get(); come out from the tinker just press ctrl+c
Model
The most important thing is your model name must be singular
cd DirectoryName php artisan make:model song
If you want to create model and migration together
cd DirectoryName php artisan make:model todo -m
Database
The database will have to change in 2 directory
root directory > .env
config > database.php
after that restart your server
helper and plugins installation
1.go laravelcollective.com then version select
2.You can see installation code
3.open composer.json file and add following code
“require”:{
“laravelcollective/html:”~5.2.0”
}
4.then you have to update the composer
5.so go to getcomposer.org/download/
after composer installation then update composer.phar file.
command in your terminal:
#php composer.phar update
6.Next you have to add provider and aliases just follow the laravelcollective
documentation
How to create virtual host in local machine
xampp > apache > conf > extra > httpd-vhosts.conf line 20 you can see ##NameVirtualHost *:80 just remove ## then add following code in 27 line <VirtualHost *:80> DocumentRoot "e:/xampp/htdocs/folderName/public" ServerName folderName </VirtualHost> then notepad Run as administrator file > open > (c:) > Windows > System32 > drivers > etc > hosts add this 127.0.0.1 folderName then restart xampp server Apache now you can see http://folderName
সুখে থাকতে ভূতে কিলায়!
২. সানিয়ার সমস্যাটা একটু অন্য রকম। বিয়ের বয়স ছয় বছর। স্বামী ব্যবসায়ী। বছর চারেকের একটি মেয়ে আছে তাঁদের। স্বামী-সন্তানের সঙ্গে দারুণ সম্পর্ক সানিয়ার। মাঝখানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক ছেলের সঙ্গে পরিচয় হলো সানিয়ার। সাধারণ কুশল বিনিময় দিয়ে শুরু। এরপর ছেলেটির সঙ্গে তিনি জড়িয়ে পড়লেন প্রেমের সম্পর্কে! স্বামী যখন বিষয়গুলো জানতে পারলেন, তা নিয়ে সংসারে কুরুক্ষেত্র। দুজনের বিচ্ছেদ হয় হয় প্রায়। সানিয়া দুই-দুবার ঘুমের ওষুধ খেয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেন।
দেলোয়ার আর সানিয়ার মতো সমস্যা অনেকেরই হয়। সুখী জীবনে তাঁরা একঘেঁয়ে বোধ করেন। আরও সুখ, বৈচিত্র্যময় সুখের খোঁজে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিজেকে জড়িয়ে ফেলেন। শেষমেশ যেটুকু সুখ ছিল, তা-ও হারিয়ে ফেলেন তাঁরা।
সুখে থাকলেও বিভিন্ন কারণে মানুষের মনে অতৃপ্তি ভর করতে পারে। কখনো দেখা যায় চারপাশের নেতিবাচক মানুষেরা বুঝতেই দিচ্ছে না যে আপনি আসলে সুখে আছেন, শান্তিতে আছেন। তাঁরা আপনার ‘আছে’টাকে আড়াল করে ‘নাই’টুকুকে ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে বড় করে দেখান। এই নেতিবাচক চিন্তার মানুষদের কারণে আপনি মনে করতে পারেন, ‘আরে, আমি তো সুখী নই।’ তখন আরও সুখ খুঁজতে গিয়ে বিপত্তি দেখা দেয়। আবার কখনো নিজের প্রকৃত জীবনকে আরেকজনের ‘বিজ্ঞাপিত’ জীবনের সঙ্গে তুলনা করে কেউ কেউ সুখহীনতায় ভোগেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রত্যেকেই নিজের আলোকিত দিকটি তুলে ধরেন, সফলতার বয়ান করেন, হাস্যোজ্জ্বল ছবি দেন। সেগুলো দেখে একজন সুখী মানুষ (যাঁর জীবনে সফলতা-ব্যর্থতা দুই আছে) ভাবেন, ‘আহা! অন্যরা আমার চাইতে কত সুখে আছে।’ কারণ তিনি তো ওই বিজ্ঞাপিত তথাকথিত সুখী মানুষের ব্যর্থতাটা জানেন না। এ সময় তিনি সেই হঠকারী বিষয়ে যুক্ত হয়ে আরও সুখী হতে চান। দিন শেষে ‘অসুখ’ তাঁদের ঘিরে ধরে।
ব্যক্তিত্বের একটি ধরন আছে, যাকে বলা হয় ‘টাইপ-এ’। তাঁরা সহজে তৃপ্ত হন না, সবকিছুতেই সেরা, সবার আগে থাকার বাসনা তাঁদের সুখগুলোকে কেড়ে নেয়। কোনো কারণে যদি কেউ নিজেকে গুটিয়ে রাখেন, একা হয়ে যান, তখন তিনি বুঝতে পারেন না যে আসলেই সুখে আছেন। একধরনের অস্তিত্বের সংকটে ভোগেন, লক্ষ্য স্থির করতে পারেন না। সুখ নামক সোনার হরিণের পেছনে ছুটতে ছুটতে নিজের অর্জন করা সুখগুলো পথে-ঘাটে হারিয়ে ফেলেন।
সুখের সংজ্ঞা বুঝতে যখন অসুবিধা হয়, তখন তিনি সুখে থেকেও নিজের অন্তর্দৃষ্টির অভাবে অসুখী বোধ করতে থাকেন। কখনো কৌতূহলের বশে, একটু সাময়িক মজা পেতে ঝুঁকিপূর্ণ আচরণ করে ফেলেন, যা তাঁর সুখকে নষ্ট করে দেয়।
কারও মধ্যে সুখী হওয়ার সব উপাদান থাকার পরও যদি তাঁর আবেগ, সময় আর সম্পদের ওপর যথেষ্ট নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে না পারেন, তখন তিনি নিজেকে অসুখী মনে করেন। তাঁর আবেগের অস্বাভাবিক প্রকাশ ঘটে, সময়ের সদ্ব্যবহার করতে পারেন না আর সম্পদের অপচয় করেন। নিজেকে সুখী থেকে অসুখীতে পরিণত করে ফেলেন।
কোনো ধরনের হঠকারী সিদ্ধান্ত আর ঝুঁকিপূর্ণ আচরণ করে নিজের সুখটুকু নষ্ট করবেন না। আপনি যে সুখে আছেন, বিষয়টি বুঝতে পারাও একটা গুণ। এই গুণে গুণান্বিত হয়ে আপনি সুখে থাকুন, আশপাশের সবাইকেও সুখে রাখুন।
সুখের মধ্যে ‘ভূতের’ উপদ্রব থেকে কীভাবে রক্ষা পাবেন
১. নিজের লক্ষ্য স্থির রাখুন। ঘন ঘন জীবনের মোড় পরিবর্তন করার চেষ্টা করবেন না।
২. পরিবারকে সময় দিন। প্রিয়জনের সঙ্গে প্রতিদিন গুণগত সময় কাটান। পাশাপাশি প্রতিদিন একটু করে নিজেকে সময় দিন।
৩. আপনার আশপাশে যদি নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির মানুষ বেশি থাকে, তবে তাদের এড়িয়ে চলুন। মলিন, বিষাদময় আবেগাক্রান্ত মানুষের দ্বারা প্রভাবিত হবেন না।
৪. যে বিষয়টি সম্পর্কে আপনার স্বচ্ছ ধারণা নেই, সে বিষয়ে শ্রম বা অর্থ বিনিয়োগের আগে বিশদভাবে জানুন।
৫. আরেকজনের সুখের সঙ্গে নিজেকে কখনোই তুলনা করবেন না। আপনি হয়তো তার অসুখী জীবনের গল্পটাই জানেন না।
৬. একা থাকার অভ্যাস ছাড়ুন। উজ্জ্বল, প্রাণোচ্ছল মানুষের সান্নিধ্যে বেশি বেশি থাকার চেষ্টা করুন।
৭. নিজের ভেতরে যেসব গুণ আছে, আপনার জীবনের সেই মুক্তোদানাগুলো খুঁজে বের করুন। নিজের গুণের চর্চা করতে থাকুন।
৮. আত্মসমালোচনা করুন, কিন্তু কখনোই আত্মগ্লানিতে ভুগবেন না। মাথা উঁচু করে বাঁচুন। সততা আর নৈতিকতাকে জীবনে সুখী থাকার অন্যতম উপাদান হিসেবে যুক্ত করুন।
৯. খুব বেশি পেছনে ফিরে তাকাবেন না। মনে রাখবেন, আমাদের চোখ দুটো সামনে। সব সময় সামনের দিকে তাকাবেন। বর্তমানকে উপভোগ করবেন আর আগামী নিয়ে স্বপ্ন দেখবেন।
১০. সফলতার মতো ব্যর্থতাও যে জীবনের এক অনুসঙ্গ, তা বুঝতে শিখুন। ব্যর্থতাকে মেনে নেওয়ার চর্চা করুন।
১১. যেকোনো ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ আচরণ (যেমন অযাচিত-অবাঞ্ছিত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়া, মাদকের নেশা, ফাটকা ব্যবসা, জুয়া ইত্যাদি) এড়িয়ে চলুন।
১২. শিশুদের ভালোবাসুন। আপনার সন্তানসহ সব শিশুকে ভালোবাসতে শিখলে সুখ আপনাকে ধরা দেবেই।
উৎস: প্রথম আলো
সুখী থাকার ১০টি সহজ উপায়
আগামীকাল পরীক্ষা আর আজ রাতে আপনার মনে ভিড় করল হাজারো দুশ্চিন্তা, যার অধিকাংশই নেতিবাচক। খুব সহজ ভাষায় এ ধরনের চিন্তা থেকে নিজেকে দূরে রাখুন। শুধু এমন চিন্তাই নয়, নেতিবাচক মানুষ এবং আলোচনা থেকেও সরে আসুন। কেননা, আপনার পরিধি নিজেই বুঝবেন, অন্যের কথায় সহজেই প্রভাবিত হওয়ার কিছু নেই।
২. নিজেকে অন্যের সঙ্গে তুলনা না করা
‘ওর ওটা আছে, আমার নেই কেন’—এ ধরনের চিন্তা আপনার নিজ মানসিক শক্তিকেই কমিয়ে দেয়। এমনকি দীর্ঘ মেয়াদে আপনার মধ্যে হতাশা কাজ করবে। তাই মনে রাখুন, সবার প্রতিভা এক নয়। কারও হয়তো পড়াশোনায় মেধা আছে, আবার কারও খেলাধুলায়। তাই চেষ্টা করুন নিজের প্রতিভাকে বিকশিত করার।
৩. ইতিবাচক থাকুন
আপনি কাজটা যেভাবে করবেন, তার ফলটাও সে রকমই হবে। এটা মাথায় রেখেই কাজে লেগে পড়ুন। শেষ বিকেলে কী হবে তার জন্য চিন্তা না করে নিজেকে আশ্বাস দিন। প্রতিটি ঘটনারই দুটি দিক থাকে—ইতিবাচক ও নেতিবাচক। চেষ্টা করুন সব সময় ইতিবাচক দিকগুলো খুঁজে বের করার। এর ভালো দিকটা আপনি নিজেই দেখতে পাবেন।
৪. ঠিকমতো খাবার ও ঘুম
শরীর ও মন একটি আরেকটির ওপর নির্ভরশীল। তাই একটি নির্দিষ্ট রুটিন অনুযায়ী চলার চেষ্টা করুন। যেমন পরিমিত পরিমাণে খাবার ও ঘুম। এ ছাড়া প্রতিদিন সকালে কিংবা সন্ধ্যায় শারীরিক ব্যায়াম বা ইয়োগা করতে পারেন। এতে দুশ্চিন্তা অনেকটাই লাঘব হয়।
৫. নিজেকে ভালোবাসুন
সবার আগে নিজেকে ভালোবাসতে শিখুন। সময় বরাদ্দ রাখুন কিছুটা নিজেরও জন্য। আপনার প্রিয় মানুষটি কাছে নেই? আপনি নিজেই ব্যস্ত হয়ে পড়ুন না! ঘুরে আসুন কোথাও কিংবা শখের বিষয়গুলো চর্চা করুন। কিংবা পরিবারের সবার জন্য কিছু একটা রান্না করে ফেলুন ঝটপট।
৬. পরিবার ও বন্ধুর সঙ্গে সময় উপভোগ
বন্ধুমহল কিংবা পরিবারের সঙ্গে সময় কাটান। তাদের সঙ্গে আলোচনা করুন। এতে দুই পক্ষই খুশি হবে। এমন অনেক ব্যাপার থাকে, যা আমরা প্রিয় মানুষটির চেয়ে বন্ধুটির কাছে প্রকাশ করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। তাই কিছুটা সময় বন্ধু মানুষটির সঙ্গে বেড়িয়ে আসুন।
৭. কিছু বিষয়কে যেতে দিন
সব কাজেই যে প্রথম হতে হবে এমন চিন্তা ঝেড়ে ফেলুন। প্রতিটা কাজেই সময় নিয়ে চিন্তা করুন এবং মনে করুন, ‘সামনে ভালো কিছু অপেক্ষা করছে।’
৮. কৃতজ্ঞ থাকুন
দিন শেষে যখন নীড়ে ফিরবেন, তখন চিন্তা করুন আপনি কতটা সফল। অনেকেই আছেন, ঠিক আপনার জীবনটাই পাওয়ার জন্য সংগ্রাম করে যাচ্ছেন।
৯. অন্যের প্রতি সহযোগিতা
অনেকেই পাশের মানুষের ব্যবহারে কষ্ট পেয়ে থাকেন। কিন্তু ভেবে দেখার চেষ্টা করুন, সেই মানুষটি কেন এমন করেছেন। সমানুভূতি থেকেই এমনটি করা সম্ভব। তাই সব সময় নিজের ব্যাপারগুলো না দেখে অন্যদের সমস্যাগুলোও বোঝার চেষ্টা করুন।
১০. আস্থা রাখুন নিজের ওপর
যত যাই হোক, নিজেকে বোঝার ক্ষমতা আপনারই আছে। সব নেতিবাচকতা এড়িয়ে নিজেকে অভয় দিন, ‘দিন শেষে আমিই জয়ী!’
উৎস: প্রথম আলো